Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
সুন্দরবন ও সোয়াচ অব নো-গ্রাউন্ড সুরক্ষায় জার্মানির সঙ্গে চুক্তি

মঙ্গলবার

১৯ নভেম্বর ২০২৪


৫ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১,

১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সুন্দরবন ও সোয়াচ অব নো-গ্রাউন্ড সুরক্ষায় জার্মানির সঙ্গে চুক্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৭:২৩, ৯ জুলাই ২০২৪  
সুন্দরবন ও সোয়াচ অব নো-গ্রাউন্ড সুরক্ষায় জার্মানির সঙ্গে চুক্তি

সংগৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: সুন্দরবন ও সামুদ্রিক সুরক্ষিত এলাকা (এমপিএ) সোয়াচ অব নো-গ্রাউন্ডের টেকসই ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে দুটি চুক্তি সই হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ জুলাই) সচিবালয়ে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই চুক্তি হয়েছে। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং ডয়েচে গেসেলশ্যাফ্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল জুসামেনারবিট (জিআইজেড) বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্টিনা বুরকার্ড।

পরে পরিবেশ সচিব বলেন, সুন্দরবন ম্যানগ্রোভস এবং সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড প্রকল্প পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করবে।

তিনি বলেন, ‘প্রকল্পের লক্ষ্য হচ্ছে উপকূলীয় সম্প্রদায়ের মৎস্যজীবী, নারী ও যুবকদের অন্তর্ভুক্ত করে দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ এবং অংশীজনদের মধ্যে সহযোগিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে সমুদ্র সংরক্ষণকে শক্তিশালী করা।’‌

‘মূল উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে, পরিকল্পনা এবং নজরদারি ক্ষমতা বৃদ্ধি, বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ, ডিজিটাল সরঞ্জামগুলোর মাধ্যমে জ্ঞানভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণকে শক্তিশালী করা এবং উপকূলীয় জনসংখ্যার মধ্যে সামুদ্রিক সুরক্ষার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং সামুদ্রিক সংরক্ষণে সক্রিয় অংশগ্রহণ’, যোগ করেন তিনি।

‘সুন্দরবনের টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অর্থায়ন জোরদার এবং বাংলাদেশ ও ভারতের বঙ্গোপসাগরে উপকূলীয় ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধার করা (সুন্দর-বে) প্রকল্পটি চলতি বছরের মার্চ থেকে ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে সুন্দরবন সংরক্ষণে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ প্রচেষ্টার উদ্যোগ নেয়া হবে,’ বলেন ফারহিনা।

তিনি আরও বলেন, সুন্দর-বে প্রকল্পের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি সমন্বয় উন্নত করা, সুন্দরবন সংরক্ষণে সহায়তা করা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী ও প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য ইকোসিস্টেম পরিষেবা সরবরাহ করা।  প্রকল্পটি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে, যৌথ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির প্রচার করবে এবং টেকসই আয়-উৎপাদনমূলক কার্যক্রম এবং পরিবেশগত শিক্ষার মাধ্যমে স্থানীয় সম্প্রদায়কে সহায়তা করবে। 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়