Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
‘সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতায় সুন্দরবনের মধুর জিআই সনদ হাতিয়েছে ভারত’

সোমবার

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪


৯ পৌষ ১৪৩১,

২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

‘সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতায় সুন্দরবনের মধুর জিআই সনদ হাতিয়েছে ভারত’

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৬:৩০, ২৬ জুন ২০২৪  
‘সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতায় সুন্দরবনের মধুর জিআই সনদ হাতিয়েছে ভারত’

সংগৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছন, সুন্দরবনের আয়তন ও মধু উৎপাদন সবই বাংলাদেশ অংশে বেশি থাকা সত্ত্বেও নিজেদের পণ্য হিসেবে মধুর আন্তর্জাতিক ভৌগোলিক নির্দেশক সনদ বা জিআই সনদ পায়নি বাংলাদেশ। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দায়িত্বহীনতা বা উদাসীনতার কারণে ভারত এককভাবে হাতিয়ে নিয়েছে মধুর জিআই সনদ।’

আজ বুধবার (২৬ জুন) রাজধানীর সিপিডি কার্যালয়ে ‘সুন্দরবনের মধু এখন ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য’ শীর্ষক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

দেবপ্রিয় বলেন, ভারতে যখন ঘোষণা হয়েছে তখন আমাদের সময় ছিল আপত্তি দেওয়ার কিন্তু দেয়নি। এর আরও একটা কারণ আছে সেটা হলো, যারা মধু উৎপাদন করেন তারা দুর্বল। তাদের কণ্ঠও দুর্বল তাই, এগুলো স্থান পায় না। আমাদের প্রশাসনেও দক্ষ মানুষ খুবই কম। বিদেশে যারা বৃত্তি নিয়ে পড়ালেখা করছে তারা অধিকাংশই আমলা কর্মচারী, কিন্তু বাস্তবে এই শিক্ষা কতটুকু কাজে লাগছে?

ভারতের এককভাবে মধুর জিআই সনদ নেওয়া প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এটাকে নজরদারি করা হয় না। প্রশাসন বা আইন মন্ত্রণালয় কখনো এটা নিয়ে আলোচনা করেনি। তারা এসব বিষয় নিয়ে কখনো আলোচনা করেছেন কেউ বলতে পারবে না। তারা কখনো টাঙ্গাইল শাড়ি ও সুন্দরবনের মধু নিয়ে আলোচনা করেনি। কারণ এরা পিছিয়ে পড়া মানুষের অংশ। শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিও বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে না।

তিনি আরও বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ও এটা নিয়ে উদ্যোগ নেয়নি। ব্যবসায়ী সমিতিও এটা নিয়ে আলোচনা করেনি। ব্যবসায়ীরা শুধু তুলেছে কালো টাকা সাদা করতে হবে, মধুর জিআই সনদ তাদের কাছে বড় সমস্যা নয়। জিআই সনদ না হলে পণ্যের বাণিজ্যক দাম কীভাবে হবে? এটা অজানা, সবার ভূমিকা নিতে হবে যাতে করে মধুর জিআইটা সামিট লেভেলে নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের বিষয়টি অবিলম্বে বাতিলের পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি দাবিও জানিয়েছেন বিশিষ্টজনরা। ব্রিফিং সঞ্চালনা করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়