Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
যেসব কারণে কিসমিস খাবেন ?

মঙ্গলবার

১৯ নভেম্বর ২০২৪


৫ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১,

১৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

যেসব কারণে কিসমিস খাবেন ?

জাহানারা আলম টগর || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ২০:৫৬, ৫ মার্চ ২০২১   আপডেট: ২১:৪৮, ৬ মার্চ ২০২১
যেসব কারণে কিসমিস খাবেন ?

ছবি: কিসমিসের পুষ্টি গুন অনেক, গ্রাফিক্স বিজনেস ইনসাইডার বাংলাদেশ

ফিন্নি বা সেমাইয়ে কিসমিসের ব্যবহার অনেক পুরানো। বহুল প্রচলিত এই দুই সুস্বাদু খাবাওে কিসমিস ছাড়া চিন্তাও করা যায় না। এছাড়াও বিভিন্ন মুখরোচক খাবারে কিসমিস ব্যবহার হয়ে থাকে। 

কিসমিস হচ্ছে শুকনো আঙ্গুর। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি ও খনিজ লবণ। প্রাকৃতিকভাবে এই ফলটি মিষ্টি হওয়ায় এতে রয়েছে অনেক ক্যালরি। এছাড়া ভিটামিন ও ফাইবারের অন্যতম উকৃষ্ট উৎস এই ফলটি। শরীরের পুষ্টির চাহিদা  মেটাতে এই ফলটির কার্যকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। হজমে সহায়ক কিসমিস শরীরে আয়রণের মাত্রা বাড়ায়। হাড়কে করে শক্তিশালী। সম্প্রতি দ্যা টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে কেন কিসমিস প্রতিদিন খাওয়া প্রয়োজন  সে সম্পর্কে বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনটির চুম্বক অংশ পাঠকদের জন্য এখানে তুলে ধরা হলো। 

রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ:

রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে বেশ কার্যকর কিসমিস। নারী পুরুষ উভয়েই এই রোগে আক্রান্ত হন। এর মধ্যে নারীদের মধ্যে অ্যানিমিয়ায় শিকারের সংক্যা বেশি।

শরীরের রক্তে যখন রেড ব্লাড সেল বা হিমোগ্লোবিন কমে যায় তখন সেই অবস্থাকে অ্যানিমিয়া বলে। এই রোগ হলে শরীরে আয়রনের অভাব হয়। রক্তে অপর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রনের কারণে দুর্বল লাগে, বমির ভাব আসে, সারাদিন ঘুমঘুম ভাব থাকে আর চেহারা হয়ে যায় ফ্যাকাসে।

এই অ্যামিনিয়া সারাতে বেশ কার্যকর ভুমিকা রাখে কিসমিস। কিসমিসে রয়েছে আয়রন ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এজন্য এটি খেলে অ্যানিমিয়ার সম্ভাবনা দূর হয়। এছাড়া কিসমিসে যে কপার রয়েছে তা লোহিত রক্ত কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।

হজমে সহায়ক: 

শুকনো আঙ্গুর বা কিসমিসে ফাইবার রয়েছে। পানিতে ভিজিয়ে রেখে কিশমিশ খেলে শরীরের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। একইসঙ্গে হজমও ভালো হয়। 

হাড় শক্তকরণ :

কিসমিসে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম। যা দেশের হাড়কে শক্তিশালি ও মজবুত করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে কিশোর কিশোরীদের এটি নিয়মিত খাওয়ানো হলে তাদের শারীরিক গঠন বেশ মজবুত হয়। 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: 

কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা শরীরের ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। আর কিসমিসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

নিঃশ্বাসের দূর্গন্ধ দূর: 

কিশমিশে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। এই অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়:

কিসমিসে ভিটামিন বি ও সি রয়েছে। আর এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে সুস্থ থাকতে সহযোগিতা করে। 

শক্তি যোগায়:

কিসমিসে রয়েছে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ। যা শরীরে শক্তি যোগায় এবং দূর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়