Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
করোনা টিকা নেয়ার বয়সসীমা ৪০ বছরই থাকছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

সোমবার

১৮ নভেম্বর ২০২৪


৪ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১,

১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

করোনা টিকা নেয়ার বয়সসীমা ৪০ বছরই থাকছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ০০:৪৪, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১  
করোনা টিকা নেয়ার বয়সসীমা ৪০ বছরই থাকছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা ডেন্টাল কলেজে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ছবি: পিআইডি

ঢাকা (১৭ ফেব্রুয়ারি): করোনা টিকা নেয়ার বয়সসীমা ৪০ বছরই থাকছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বুধবার ঢাকা ডেন্টাল কলেজে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। 

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে করোনার টিকার অভাব নেই এবং ভবিষ্যতেও হবে না। তিনি বলেন, একটি কেন্দ্রে যতগুলো লোক একদিনে দেয়া যাবে, সেই প্রোগ্রাম অনুযায়ী এসএমএস যাবে। দেশে করোনার টিকার কোনো অভাব নেই, ভবিষ্যতেও হবে না। ৭০ লাখ টিকার কার্যক্রম সুন্দরভাবে চলছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় টিকাদান কার্যক্রমে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে।

জাহিদ মালেক বলেন, 'ইউরোপ-আমেরিকার মতো বড় দেশগুলো ঠিকমতো ভ্যাকসিন পাচ্ছে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকেই হাসপাতালে চিকিৎসা পেয়েছে।'

ভ্যাকসিনের অ্যাপসে প্রায় ২৫ লাখ নিবন্ধন হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, 'আশপাশের দেশগুলোর তুলনায় করোনা প্রতিরোধে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। এখন আর কেউ টিকা নিয়ে সমালোচনা করে না।'

তিনি বলেন, প্রথম টিকা নেয়ার পর তিন মাস পর্যন্ত দ্বিতীয় টিকা নেয়ার সময় থাকে। যত পরে নেয়া হয় টিকার কার্যকারিতা তত বেশি হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী ৮ সপ্তাহ পর টিকা দেয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। যারা প্রথম ডোজ নিয়েছেন তাদের কাছে নতুন করে মেসেজ পৌঁছে যাবে।

বিরোধী দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, করোনার এই ক্রান্তিকালে বিরোধী দল শুধু সমালোচনাতেই মেতে ছিল। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজনবোধ করেনি।

দেশে এখন নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ অনেক বাড়ছে জানিয়ে অনুষ্ঠানে জাহিদ মালেক বলেন, 'আমরা সব অসুখকেই গুরুত্ব সহকারে দেখি। মৃত্যু এখানেই বেশি হয়। প্রায় ৬০ শতাংশের উপরে মানুষের মৃত্যু হয় নন-কমিউনিকেবল ডিজিজে। কিন্তু কমিউনিকেবল ডিজিজেও কম মৃত্যু হয় না। এটা যদি একবার ধরে তাহলে করোনাভাইরাসের মতো হয়ে যায়। তাই কমিউনিকেবল ডিজিজ এবং নন কমিউনিকেবল ডিজিজ দুটোতেই আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।'

ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) অধ্যাপক ডা. এম. ইকবাল আর্সলান প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়