Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
দেশে সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি উপদেষ্টা 

রোববার

২২ ডিসেম্বর ২০২৪


৮ পৌষ ১৪৩১,

২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

দেশে সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি উপদেষ্টা 

নিজস্ব প্রতিবেদক: || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৭:৩২, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪  
দেশে সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি উপদেষ্টা 

সংগৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:  কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে ডিসেম্বর পর্যন্ত পর্যাপ্ত সার মজুদ রয়েছে, কোনো সংকট হবে না। কৃষকরা চাহিদা মাফিক সার ক্রয় ও ব্যবহার করতে পারবে। সার আমদানীর প্রক্রিয়া স্বাভাবিক আছে জানিয়ে উপদেষ্টা অতিরিক্ত সার ক্রয় বা মজুদ না করার আহ্বান জানান। 

উপদেষ্টা আজ শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি পর্যালোচনা, বন্যার্তদের পুনর্বাসনে গৃহীত পদক্ষেপ ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) কার্যক্রম সর্ম্পকে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানসহ মন্ত্রণলয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও দপ্তর বা সংস্থা প্রধানগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 

উপদেষ্টা বলেন, সার আমদানীর প্রক্রিয়া স্বাভাবিক আছে। ভবিষ্যতে সংকট হতে পারে এ শঙ্কায় অতিরিক্ত সার ক্রয় বা মজুদ না করার জন্য উপদেষ্টা আহ্বান জানান। 

কৃষি উপদেষ্টা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পুনর্বাসন কার্যক্রম স্বচ্ছতার সাথে দ্রুত সম্পন্ন করার জন্যও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন। 

জানা গেছে, ১৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখ থেকে আকস্মিক বন্যায় দেশের ২৩টি জেলায় ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ জেলাগুলোতে মোট তিন লাখ ৭২ হাজার ৭৩৩ হেক্টর জমি প্লাবিত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ দুই লাখ আট হাজার ৫৭৩ হেক্টর। ফসল উৎপাদনে ক্ষতির পরিমাণ সাত লাখ ১৪ হাজার ৫১৪ মে.টন, যার আর্থিক মূল্য প্রায় তিন হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লক্ষ ১৪ হাজার ৮৯ জন। বন্যায় আক্রান্ত ২৩টি জেলার মোট আবাদকৃত ফসলের শতকরা ১৪ দশমিক ৫৮ ভাগ নষ্ট হয়েছে। 

বন্যা মোকাবিলায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বন্যাত্তোর পরিস্থিতিতে রোপণের জন্য আমন ধানের বীজ বিতরণ ও বীজতলা প্রস্তুত করা, কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ, কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা প্রদান এবং কমিটির মাধ্যমে সামগ্রিক কার্যক্রম সমন্বয় ও মনিটরিং করা হচ্ছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে পুনর্বাসন কর্মসূচি বাবদ ৯টি জেলায় রোপা আমন চাষের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে ১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা প্রণোদনা প্রদান করা হয়।

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়