Notice: Undefined index: HTTP_REFERER in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 2

Notice: Undefined index: HTTP_ACCEPT_LANGUAGE in /mnt/volume_sgp1_04/busine23n9s5der/public_html/common/config.php on line 14
অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভ 

রোববার

১৭ নভেম্বর ২০২৪


৩ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১,

১৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভ 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক || বিজনেস ইনসাইডার

প্রকাশিত: ১৯:৪৪, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১   আপডেট: ২১:১৮, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১
অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে জনতার বিক্ষোভ 

ছবি: বিসিবি

ঢাকা (০৬ ফেব্রুয়ারি): মায়ানামারে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে শত শত সাধারণ জনতা। ইয়াঙ্গুনের শুক্রবার আয়োজিত এ বিক্ষোভে তারা ‘স্বৈরশাসক নিপাত যাও, গণতন্ত্র জিন্দাবাদ’ বলে শ্লোগান দিয়েছে। এ দিকে সামাজিক মাধ্যম বন্ধের আদেশ দেয়ার পর সেখানে ইন্টারনেটও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। খবর বিবিসি।

সমাবেশে বিক্ষোভকারীরা নির্বাচনে ভোটে জয়ী নেত্রী অং সান সুচিসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মুক্তি দাবি করেন। জনসমাবেশ প্রতিহত করতে সেনাবাহিনী ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম বন্ধ করে দিলেও জনগণ স্বতস্ফুর্ত ভাবে প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নেমে আসে। 

শুক্রবার সন্ধ্যায় মায়ানমারের প্রধান ইন্টারনেট সেবাদানকারী কোম্পানি টেলেনর জানিয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তাদেরকে টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম বন্ধ রাখার আদেশ দেয়া হয়েছে। অস্থিতিশীলতার দোহাই দিয়ে সামরিক কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবারই ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছে। আর অসমর্থিত সূত্রে শনিবার জানা গেছে দেশের ইন্টারনেট পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

সুচির আইনজীবি জানিয়েছেন তাকে (অং সান সুচি) গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। পুলিশের নথিপত্রে দেখা গেছে তার বিরুদ্ধে অবৈধ ভাবে যোগাযোগের সরঞ্জাম আমদানি এবং বাড়িতে ওয়াকি টকি ব্যবহার করার অভিযোগ আনা হয়েছে। 

মায়ানমারের অনেকেই সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনা সরাসরি ফেবুকের মাধ্যমে জেনেছেন। ফেসবুকই মায়ানমারের সংবাদ এবং তথ্যের প্রাথমিক উৎস। কিন্তু অভ্যুত্থানের তিন দিন পর অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির কারণ দেখিয়ে ফেসবুক বন্ধ রাখার আদেশ দেয়া হয়।

ফেসবুক বন্ধ করে দেয়ার পর মায়ানমারের হাজার হাজার মানুষ টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামে হাশট্যাগ ব্যবহার করে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান প্রকাশ করে। এরপর শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১০টার সময় টুইটার ও ইন্টাগ্রামও বন্ধ করার আদেশ দেয়া হয়।

এ ব্যাপারে মায়ানমারের সামরিক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, তারা মন্ত্রণালয়ের একটি ‘আনভেরিফায়েড’ নথি দেখেছেন যাতে বলা হয়েছে, জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াতে এ দুটি সামাজিক মাধ্যমকে ব্যবহার করা হচ্ছিল। 
 

Walton

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়